স্বামী বিবেকানন্দ স্বনির্ভর কর্মসংস্থান প্রকল্প
সম্পর্কিত:
১৮ থেকে ৪৫ বছর বয়স্ক যে কোনও বেকার যুবক/যুবতী যার পারিবারিক মাসিক আয় ১৫ হাজার টাকার নিচে, সর্বাধিক দশ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ব্যাঙ্কে গ্রহণযোগ্য কোনও প্রকল্পের জন্য আবেদন করতে পারেন। এই সীমা ৫ বা তার বেশী সদস্য যুক্ত কোনও দলের প্রকল্পের ক্ষেত্রে সর্বাধিক পঁচিশ লক্ষ টাকা পর্যন্ত মঞ্জুর হতে পারে।
‘আত্মমর্যাদা’ প্রকল্পে এককভাবে (এক থেকে চার জন) ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত প্রকল্প ব্যয়ে এবং আত্মসন্মান প্রকল্পে (পাঁচ জন বা তার বেশী) যৌথভাবে ২৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত প্রকল্প ব্যয়ে কৃষি বাদে যে কোনো শিল্প বা ব্যবসায় অংশ নেওয়া যাবে।
৫ শতাংশ অর্থ নিজেদের বিনিয়োগ করতে হবে। ৩০ শতাংশ অর্থ রাজ্য সরকার দেবে সরকারি অনুদান হিসাবে। (সর্বোচ্চ অনুদানঃ আত্মমর্যাদায় – ১.৫ লক্ষ টাকা, অত্মসন্মানে – ৩.৫ লক্ষ টাকা।) বাকি ৬৫ শতাংশ অথবা অবশিষ্ট অর্থ রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাঙ্ক/আর্থিক সংস্থা থেকে বর্তমান সুদের হারে ঋন হিসাবে দেওয়া হবে।
যদি উদ্যোগীদের কর্মবিনিয়োগ কেন্দ্রের কার্ড না থাকে তাহলে তারা এই প্রকল্পের সুযোগ নেবার জন্য বেকারী সংক্রান্ত শংসাপত্র নিতে হবে –
- ১) ব্লক এলাকার জন্য – গেজেটেড অফিসার / গ্রামপঞ্চায়েত প্রধান
- ২) পৌর এলাকার জন্য - গেজেটেড অফিসার / পৌরসভার কাউন্সিলার
- ৩) পৌর নিগমের ক্ষেত্রে - গেজেটেড অফিসার / পৌরনিগমের কাউন্সিলার
যোগ্যতা :
ইতিপূর্বে সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত অন্য কোনো স্বনিযুক্তি প্রকল্পে ঋণ পেয়ে থাকলে সেই ঋণ পরিশোধ করার পর এই প্রকল্পে অন্তর্ভুক্ত হওয়া যাবে।
যারা অল্প মূলধন নিয়ে ইতিমধ্যে ব্যবসা শুরু করেছেন তারা এই প্রকল্প চলাকালীন কিংবা তার পরেও প্রকল্পের সর্বোচ্চ সীমা পর্যন্ত ঋণ এবং অনুদান পেতে পারেন।
সচিত্র পরিচয়পত্র দেখিয়ে ব্লক / পৌর / বোরো স্বনিযুক্তি আধিকারিক – র অফিস থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
সচিত্র পরিচয়পত্র দেখিয়ে ব্লক / পৌর / বোরো স্বনিযুক্তি আধিকারিক – র অফিস থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
>রাজ্যের প্রতিটি ব্লক, পৌরসভা এবং কলকাতা মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের ১৫টি বোরো অফিসের সাথে উল্লিখিত অফিসগুলি রয়েছে।
পারিবারিক মাসিক আয় ও বাসস্থান সম্পর্কিত শংসাপত্র বিধায়ক / পৌরপ্রধান / পৌরপ্রতিনিধি / পঞ্চায়েত প্রধান / পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদের সদস্য / গেজেটেড অফিসারের কাছ থেকে সংগ্রহ করতে হবে।
যে কোনো শিল্প বা ব্যবসার ক্ষেত্রেই সংশ্লিষ্ট পৌরসভা / গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে ট্রেড লাইসেন্স সংগ্রহ করতে হবে।
প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন জেলা স্বনির্ভরগোষ্ঠী ও স্বনিযুক্তি আধিকারিক | |
---|---|
আলিপুরদুয়ার - (০৩৫৬৪) ২৫৫১০৬ | বাকুঁড়া - (০৩২৪২) ২৪০০১৭ |
বীরভূম - (০৩৪৬২) ২৫৯৩৮২ | বর্ধমান - (০৩৪২২) ৬৬৩৯২৩ |
দার্জিলিং - | হুগলী - (০৩৩) ২৬৮১ ২৬৮৪ |
পূর্ব বর্ধমান - | পশ্চিম বর্ধমান - |
হাওড়া - (০৩৩) ২৬৩৭ ৪০৫৭ | জলপাইগুড়ি - (০৩৫৬১) ২২৪১৩২ |
ঝারগ্রাম - | কলকাতা - (০৩৩) ২২৮৬ ৬৪১১ |
কালিম্পং - | মালদা - (০৩৫১২) ২২৩১৩৫ |
মুর্শিদাবাদ - (০৩৪৮২) ২৫৮৩৮০ | নদীয়া - (০৩৪৭২) ২২৩৬৪৬ |
দক্ষিণ ২৪ পরগণা - (০৩৩) ২৫৮৪ ৬৩৯৩ | পশ্চিম মেদিনীপুর - (০৩২২২) ২৬৩৩১০ |
পূর্ব মেদিনীপুর - (০৩২২৮) ২৬৩৪৭৯ | পুরুলিয়া - (০৩২৫২) ২২৪২০০ |
উত্তর ২৪ পরগণা - (০৩৩) ২৪৪৯ ০৮২৫ | উত্তর দিনাজপুর - (০৩৫২৩) ২৪৬৪১৫ |
অর্থ সংস্থান
৫ শতাংশ আবেদনকারীকে দিতে হবে।
৩০ শতাংশ রাজ্য সরকারের অনুদান (একক প্রকল্পে সর্বাধিক ১.৫ লক্ষ টাকা, যৌথ প্রকল্পে সর্বাধিক ৩.৫ লক্ষ টাকা)।
বাকি ৬৫ শতাংশ অথবা অবশিষ্ট অর্থ রাষ্ট্রায়ত ব্যাঙ্ক/আর্থিক সংস্থা থেকে বর্তমান সুদের হারে ঋণ হিসাবে দেওয়া হবে। ‘আত্মমর্যাদা’ প্রকল্পে এককভাবে (এক থেকে চার জন) ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত প্রকল্প ব্যয়ে এবং ‘আত্মসন্মান’ প্রকল্পে (পাঁচ জন বা তার বেশী) যৌথভাবে ২৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত প্রকল্প ব্যয়ে কৃষি বাদে যে কোনো শিল্প বা ব্যবসায় অংশ নেওয়া যাবে।